|
এসডিজি ৩ ও এসডিজি ৫-এর লক্ষ্য বাস্তবায়নের ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি
নতুন সময় ডেস্ক
|
![]() এসডিজি ৩ ও এসডিজি ৫-এর লক্ষ্য বাস্তবায়নের ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি এসডিজি ৩ ও এসডিজি ৫-এর লক্ষ্য বাস্তবায়নের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এক্সপো গ্রুপের এই উদ্যোগটি নারীর স্বাস্থ্য, ক্ষমতায়ন ও সামাজিক সচেতনতার প্রতি প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘমেয়াদি অঙ্গীকারকে তুলে ধরে। এটি তাদের সিএসআর ও ‘পিপল কেয়ার’ কার্যক্রমের অংশ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইনার হুইল ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮-এর ডিস্ট্রিক্ট চেয়ারম্যান জেসরিনা হায়দার। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ডা. ইসরাত জাহান (ইলা)। অনুষ্ঠানটির নেতৃত্বদানকারী এক্সপো গ্রুপ, বাংলাদেশের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার আয়েশা সাঈদ বলেন, “আমাদের প্রতিষ্ঠানের আসল শক্তি আমাদের মানুষ। আমরা শুধু তাদের পেশাগত উন্নয়ন নয়, শারিরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের দিকেও সমান গুরুত্ব দিই। এই উদ্যোগ তারই প্রতিফলন। ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা শুধু একদিনের বিষয় নয়, বরং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উৎসাহিত করা, এই লড়াইয়ে থাকা নারীদের পাশে থাকা এবং সহমর্মিতা ও যত্নের সংস্কৃতি গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।” ইনার হুইল ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮-এর ডিস্ট্রিক্ট চেয়ারম্যান জেসরিনা হায়দার বলেন, “নিজে নিজে পরীক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রতিরোধ সবসময় চিকিৎসার চেয়ে ভালো। নিজেদের সচেতন করা, অন্যদের জানানো এবং বোন ও বন্ধুদের সচেতন হতে সাহায্য করাই আমাদের দায়িত্ব। ইনার হুইল সবসময় সঠিক তথ্য ও পরামর্শের মাধ্যমে তার কমিউনিটির নারীদের সহায়তা করে এসেছে, যাতে আমরা সবাই মিলে আগেভাগে পদক্ষেপ নিতে পারি এবং জীবন বাঁচাতে পারি।” অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কয়েকজন স্তন ক্যান্সার জয়ী নারী, যারা নিজেদের সাহসিকতা ও দৃঢ়তার গল্প শেয়ার করেন। অনুষ্ঠানের সমাপনীতে ইনার হুইল ক্লাব অব আনন্দলোকের সভাপতি মুশফিকা হোসেন বাবুনী এক্সপো গ্রুপের সহযোগিতা ও অব্যাহত প্রতিশ্রুতির জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানটি আয়োজন ও সঞ্চালনা করেন এক্সপো গ্রুপ, বাংলাদেশের বিজনেস কোঅর্ডিনেশন লিড ও ইনার হুইল ক্লাব অব আনন্দলোকের ভাইস প্রেসিডেন্ট–২ রুত্বা হাসান। “প্রত্যেক গল্পই অনন্য, প্রত্যেক যাত্রাই গুরুত্বপূর্ণ” এই থিমের সঙ্গে অনুষ্ঠানে সকলের জন্য এক শক্তিশালী বার্তা ছিল, যেখানে প্রতিটি সংগ্রাম, পুনরুদ্ধার এবং সাহসিকতার গল্পকে স্বীকৃতি দেয়া, সহায়তা করা এবং উদযাপন করার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। |
| পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ |
