ই-পেপার সোমবার ১৪ নভেম্বর ২০২২
ই-পেপার |  সদস্য হোন |  পডকাস্ট |  গুগলী |  ডিসকাউন্ট শপ
মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭ নভেম্বর কেনো গুরুত্বপূর্ণ স্থান করতে সক্ষম হয়েছিল
ড. এ, আর, এম, মাঈনউদ্দিন চৌধুরী লিটন
প্রকাশ: Wednesday, 6 November, 2024, 6:40 PM

বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭ নভেম্বর কেনো গুরুত্বপূর্ণ স্থান করতে সক্ষম হয়েছিল

বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭ নভেম্বর কেনো গুরুত্বপূর্ণ স্থান করতে সক্ষম হয়েছিল

বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭ নভেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন হিসেবে বিবেচিত হয়, যা "জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস" নামে পরিচিত। ১৯৭৫ সালের এই দিনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে। এই দিনটি মূলত বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা, সৈনিক, এবং জনসাধারণের মিলিত প্রতিরোধের মাধ্যমে সিপাহী-জনতার ঐক্যের এক প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।রাজনৈতিকভাবে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের পরিবর্তন যেমন বাংলাদেশের রাস্ট্র ক্ষমতাকে জটিল পরিস্থিতি থেকে সহজ সমীকরণে আনতে পেরেছিল ঠিক তেমনি রাজনীতিকে কলংকমুক্ত করার ধাপে উঠতে সক্ষম হয়েছিল তাই বলা হয় এই দিনটি রাজনৈতিকভাবে খুবই একটি সংবেদনশীল দিন। এই দিনে তৎকালীন সেনাবাহিনীর সদস্য ও সাধারণ মানুষ যৌথভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভারসাম্যে একটি পরিবর্তন আনেন। বলা হয়, এই ঘটনাপ্রবাহের মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল এবং সেনাবাহিনীর ভূমিকা ও নেতৃত্বেরও পরিবর্তন হয়েছিলো।

এই দিবসটি নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ভিন্ন মতামত দেয়ার চেষ্টা করে ঠিকই তবে বাংলাদেশের সত্যানুসন্ধানে এবং রাজনৈতিক ইতিহাসে এটি একটি স্মরণীয় দিন হিসাবে চিহ্নিত।৭ নভেম্বরের চেতনায় বাংলাদেশের আকাশে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটে যার জন্য এই দিবসটি এক স্মরণীয় জায়গায় স্থান করে নিয়েছে।৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ এবং আলোড়ন সৃষ্টিকারী দিন হিসেবেও চিহ্নিত হয়েছে বিপ্লবীদের মনের গহীনে। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর বাংলাদেশে যে ঘটনাবলি ঘটেছিল, তা দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছিলো।এই দিনটি সেনাবাহিনী, জনসাধারণ, এবং রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য ভিন্ন ভিন্ন অর্থ বহন করে, যা বাংলাদেশে ৭ নভেম্বরকে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করে গুরুত্ব অনুধাবনে সহায়তা করে।
 
৭ নভেম্বরের পটভূমিঃ

১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল অত্যন্ত অস্থির। ১৫ আগস্টে শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশজুড়ে এক ধরণের থমথমে অবস্হা বিরাজ করছিল। এরপরই ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী এবং শেখ মুজিবের খুবই বিশ্বস্ত সহচর মি. খন্দকার মোশতাক আহমেদ যিনি রাস্ট্রপ্রতি হিসেবে শপথগ্রহণ করেন।মোশতাক সরকারের অন্যতম নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ঘটনা হলো ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আওয়ামী লীগের আরও চার নেতাকে হত্যা করা।দেশের মানুষ রাজনৈতিক অঙ্গনের এই ধরনের খুনাখুনিকে স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে পারেনি।তাই দেশের মানুষের মনের ভিতর ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি হতে থাকে।এর পরিপ্রেক্ষিতে নভেম্বর এর যে বিপ্লব এবং ফলশ্রুতিতে জনতার ত্বরিত অংশগ্রহণ এবং মেজর জিয়াকে বন্দীদশা থেকে সামনের কাতারে এনেছিলো বাংলাদেশের জনগণ।বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত যে সঠিক ছিল প্রেসিডেন্ট জিয়া তা পালন করে মানুষের আস্থার প্রতীক হিসাবেই ইতিহাসে স্হান করে নিয়েছিলেন।

আমরা একটু পূর্বের আলোচনায় যদি আসি তাহলে আপনারা দেখবেন ১৯৭২ এর মুজিব সরকারের সময় বিভিন্ন অলিখিত বাহিনী যেমন মুজিব বাহিনী, রক্ষী বাহিনী, সর্বহারা বাহিনী এবং জাসদের খুনী বাহিনী পুরো বাংলাদেশে এক ধরনের ত্রাসের রজত্ব কায়েম করে এবং শেখ মুজিবের নিজস্ব লোকজনদের এইসব খুনাখুনির ফলে দেশে অসহিষ্ণু পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।শেখ মুজিব উনার নিজের এইসব ব্যক্তিগত বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে অপারগ হয়ে পড়েন।কার্যতঃ রাস্ট্র পরিচালনায় শেখ মুজিবের সরকার ব্যর্থ হয়েছিলেন এবং এই ব্যথর্তা ঘুচাতে একদলীয় বাকশাল কায়েম করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বন্দী করেছিলেন। বাকশালের যাতাকলে এবং অরক্ষিত রাস্ট্র পরিচালনার ফলে মুক্তিযুদ্ধের একদল সম্মুখ যোদ্ধার হাতে বাকশাল প্রধান শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হবার পর মুজিব সরকারের তেইশ জন মন্ত্রীর একুশ জনকে সাথে নিয়ে খন্দকার মোশতাক আহমেদ নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেন। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারীদের জাতির সূর্যসন্তান বলেও আখ্যা দেন।

৩রা নভেম্বর উচ্চবিলাসী মসনদ-লোভী খালেদ মোশারফ, শাফায়েত জামিল এবং কর্নেল হুদাকে সাথে নিয়ে বঙ্গভবনে প্রবেশ করে এক সামরিক অভ্যুত্থানের জন্ম দেয় এবং রাষ্ট্রপতি পদ থেকে খন্দকার মোশতাক কে পদত্যাগ করতে বাধ্য করে।খালেদ মোশারফ নিজেকে চীফ মার্শাল ল এডমিনেস্টেটর এবং সেনাবাহিনী প্রধান হিসাবে ঘোষণা দেন।৩রা নভেম্বর রাতেই আওয়ামী লীগের সেই কলঙ্কিত জেল হত্যা তারা সংগঠিত করে। বিচারপতি সাদাত সায়েম ৬ই নভেম্বর রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেন।মেজর জেনারেল জিয়াকে বন্দী করার সংবাদ চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়লে সৈনিক, অফিসার এবং জনতার প্রতিরোধের মুখে অভ্যুত্থান কারীরা আস্তে আস্তে পিছু হটতে বাধ্য হয়। ৭ নভেম্বর সকালে দেশের সামরিক বাহিনী ও সাধারণ জনগণের একটি অংশ তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফকে অপসারণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। এবং সৈনিকদের প্রতিরোধের মুখে ৭ই নভেম্বর সকালে কর্নেল কে এন হুদা, মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ এবং ল্যাফটেনেন্ট কর্নেল এ টি এম হায়দার নিহত হন। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করে তাকে সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে ঘোষণা করা হয়।এরপর জিয়াউর রহমান দেশের সামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্বে জনগণের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন এবং ধীরে ধীরে দেশের রাজনীতিতে এক নতুন ধারা প্রতিষ্ঠিত করেন। জেনারেল জিয়া পরবর্তিতে দেশের নেতৃত্ব দিয়ে দেশের গণতন্ত্র ও উন্নয়নের মাধ্যমে এক সমৃদ্ধশালী দেশে রুপান্তরিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন,উনার সৃষ্টিশীল কর্মকান্ডই শহীদ জিয়াকে অম্লান করেছেএবং করেছে অমর।যার কারণেই ৭ নভেম্বরকে 'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' হিসেবে পালনের মূল কারণ হিসাবে দেশের জনগণ, সামরিক বাহিনী এবং রাজনৈতিক পরিবারকে উদ্বুদ্ধ করে থাকে।

তখনকার আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে চলছিলো রক্তাক্ত পালাবদলের মহরা এবং সেনাবাহিনীর ভিতর-বাহির থেকে বিদ্রোহের দাবানলে চলছিলো খুনাখুনির মহা উৎসব, সেই সব ধরনের সমস্যা এবং তার ভারসাম্যের মাধ্যমে শান্তির পতাকা মেলে ধরেছিলেন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান।মঈনুল রোডের সেনাপ্রধানের বাসভবন বাংলাদেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীকে রুপান্তরিত হতে থাকে।বাংলাদেশের মানুষের কাছে আরও পরিস্কার হতে থাকে যে এই ম্যাজিকেল হিউম্যান অন্য কেউ নন্ তিনিই স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা করা সেই মেজর জিয়া।উই রিভোল্ট এর মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বীজ বপনকারী সম্মুখযোদ্ধাদের মধ্যে প্রথম অকুতোভয় সৈনিক মেজর জিয়া।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং ৭ই নভেম্বর ১৯৭৫ এর ঘটনাগুলির পেছনে জিয়ার আবির্ভাবের কারণগুলো অনুসন্ধান করলে নিম্নরূপ কিছু ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব যেমন:

১. স্বাধীনতা-পরবর্তী অস্থিরতাঃ

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দেশটি নানা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমস্যার সম্মুখীন হয়। শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সরকার শুরুতে জনসমর্থন পেলেও, অর্থনৈতিক সংকট, দুর্নীতি, খাদ্য সংকট এবং নানা অনাস্থার কারণে অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জের মাত্রা বাড়তে থাকায় অসন্তোষ তীব্রতর হতে থাকে।

২. সামরিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতাঃ

শেখ মুজিবুর রহমানের বাকশাল (বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ) প্রবর্তন এবং ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণে অনেক রাজনীতিবিদ ও সামরিক কর্মকর্তাদের দূরে সরিয়ে দেয়। তাই তার শাসনকালে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে অসন্তোষ তৈরি করে।

৩. সামরিক নেতৃত্বঃ

সামরিক বাহিনীর নেতৃত্বের চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়েছিলো এবং এক পযার্য়ে নিম্নপদস্থ সৈনিক, অফিসার এবং কিছু রাজনৈতিক কর্মীদের নেতৃত্বে সিপাহী-জনতার বিপ্লব সংঘটিত হয়, যা জিয়াকে দেশের সামরিক ও প্রশাসনিক নেতৃত্বে নিয়ে আসে।

৪. জনসমর্থন ও স্থিতিশীলতাঃ

বছরের পর বছর রাজনৈতিক অস্থিরতার পরে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্ব বাংলাদেশের মানুষের কাছে স্থিতিশীলতার প্রতীক হিসেবে গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। জাতীয় ঐক্য, অর্থনৈতিক সংস্কার এবং গ্রামীণ উন্নয়নের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি প্রেসিডেন্ট জিয়াকে জনপ্রিয় করে তোলে। পরে তিনি রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করেন এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন।

৫. ৭ই নভেম্বরের ঐতিহাসিক গুরুত্বঃ

৭ই নভেম্বরকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে স্মরণ করার পিছনে প্রেসিডেন্ট জিয়ার দর্শনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক জগতে গনতন্ত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় রচিত হয়েছিলো সেখানে স্বাধীনতাপন্থী এবং জাতীয়তাবাদের উম্মেষ ঘটেছিলো।যা পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশীদের অনন্য উচ্চতায় আলোকিত করেছে।

১৯৮১ সালের ২৯শে মে বিপথগামী চক্র, কুচক্রী ও কাপুরষ এরশাদের ষড়যন্ত্রে পা দিয়ে আমাদের দেশপ্রেমিক, ন্যায় পরায়ণ এবং রাখাল রাজা খ্যাত প্রেসিডেন্ট কে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদকে ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিলো, কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতাপন্থী জাতীয়তাবাদের ধারক ও বাহক জনগন ঠিকই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের পতাকাতলে থেকেছে ঐক্যবদ্ধ।শত ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করে বাংলাদেশী জাতীয়বাদই আমাদের দিবে আগামীর গনতান্ত্রিক বাংলাদেশে স্বস্তির নিশ্বাস।
উপসংহারে যদি আমরা সার সংক্ষেপ করি, তাহলে দেখা যায় স্বাধীন বাংলাদেশের মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং মানুষের বিশ্বাস যোগ্যতার আস্থাহীনতায় আমি মেজর জিয়া বলছি ঘোষণা করা ব্যক্তিই পরবর্তীতে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশের জনগনের আস্হার প্রতিকে রুপান্তরিত হয়েছিলেন।সৈনিক জিয়া থেকে প্রেসিডেন্ট জিয়া হিসাবে সৎ এবং ন্যায়পরায়ণ নেতা হিসেবে বাংলাদেশের জনগণের মনের মনিকোঠায় স্হান করে নিয়েছিলেন।যার প্রতি ভালোবাসার ফলস্বরূপ বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭ নভেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন, যার প্রভাব দেশের সামরিক, রাজনৈতিক এবং সামাজিক পরিমণ্ডলে এখনও বিদ্যমান।এদিনের ঘটনাবলি গণমানুষের সাহসিকতা, সামরিক নেতৃত্বের ভূমিকা এবং দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত।

রাজনৈতিক দলগুলো এবং জনগণের ইচ্ছায় এদিনের ঘটনাকে ৭ নভেম্বর 'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' হিসেবে উদযাপিত হয়ে আসছে।স্বৈরাচার সবসময় জনগণের অংশগ্রহণ এবং নেতৃত্বে ভীত সন্ত্রস্ত থাকে বিধায় বিগত পনেরো বৎসর এই দিবসটি রাস্ট্রীয়ভাবে পালনে বাধার সৃষ্টি করে। আবারও দেশের মানুষের মনের ভিতর যে দিবস জাতীয় ঐক্যের এক অনন্য প্রতীক তা প্রতিপালনে আর কোনোও প্রতিবন্ধকতা থাকবেনা।সন্তুষ্টচিত্তে এবং ঐক্যের মাধ্যমে এই দিবসের চেতনা বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদকে আরোও মজবুত করবে আশা করা যায়। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে ৭ নভেম্বরের গুরুত্ব এবং এর প্রকৃত অর্থ যেমন ব্যাপক, ঠিক তেমনিভাবে এই দিনটি নিয়ে আরোও অনেক অনেক গবেষণা ও বিশ্লেষণ প্রয়োজন।

লেখক : ড. এ, আর, এম, মাঈনউদ্দিন চৌধুরী 'লিটন' সাবেক ছাত্রনেতা ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সাবেক গবেষক জাইকা জাপান।
সিনিয়র গবেষক, হোক্কাইডো ইউনিভার্সিটি, জাপান।

� পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ �







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: নাজমুল হক শ্যামল
দৈনিক নতুন সময়, গ্রীন ট্রেড পয়েন্ট, ৭ বীর উত্তম এ কে খন্দকার রোড, মহাখালী বা/এ, ঢাকা ১২১২।
ফোন: ৫৮৩১২৮৮৮, ০১৯৯৪ ৬৬৬০৮৯, ইমেইল: [email protected]
কপিরাইট © দৈনিক নতুন সময় সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft
DMCA.com Protection Status