কমলনগর বনবিভাগ কর্মকর্তা কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ
মোঃএমরান হোসেন, কমলনগর
|
অনুমোদনহীন করাত কলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন উপজেলা প্রশাসন। পরের দিন সন্ধ্যার পর বনবিভাগ কর্মকর্তা - দুটি করাতকল মালিকের গোপন বৈঠকে অবৈধ মোটা অংকের আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে পুনঃরায় সংযোগ দেন। এতে স্হানীয়দের মাঝে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এখানেই শেষ নয়, ইতিপূর্বে ফলকন ও হাজিরহাট ইউনিয়ন দুটি করাতকল অনুমোদন করার নামে মোটা অংকের টাকা নেয়। এদিকে করাত কলের কাগজ নবায়ন করতে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা লাগলেও মালিকদের থেকে বিভিন্ন টেবিল দেখিয়ে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ এ কর্তার বিরুদ্ধে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে করাতকল মালিকরা জানান, টাকা নিয়ে কাগজ এনে তার অফিসেই দিচ্ছি দিমু বলে৭/৮ মাস রেখে দেন। স্হানীয়রা জানান, উপজেলা প্রশাসনের সুনজর না দিলে কর্তার দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা দিন দিন বেড়ে যাবে। তিনি সন্ধ্যার পর তার পছন্দের লোক বাহার ও আব্বাস বেপারীকে দিয়ে অবৈধ টাকার খানার আসর বসান। এসব বিষয়ে উপজেলা বন বিভাগ কর্মকর্তা মোঃ কামরুল হাসান বলেন, অবৈধ করাত কলে বিদ্যুৎ সংযোগের অনুমতি নেয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার থেকে। আমরা দেই নাই। |
� পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ � |