| 
			
							
			
			 ক্যান্সার হঠাৎ জানান দেয় না, এই ৪-৫ রকমের ব্যথাই হতে পারে আগাম সঙ্কেত, জেনে নিন 
			
			নতুন সময় ডেস্ক 
			
			
			 | 
		
			
			![]() ক্যান্সার হঠাৎ জানান দেয় না, এই ৪-৫ রকমের ব্যথাই হতে পারে আগাম সঙ্কেত, জেনে নিন 1. সাধারণত বয়স বাড়ার সঙ্গে শরীরে ব্যথা বা ক্লান্তি আসে। এইসব লক্ষণকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয়। তবে কিছু লক্ষণ রয়েছে যার প্রতি তাৎক্ষণিক মনোযোগ দেওয়া জরুরি। এবিপি নিউজে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ড. কুবস বলেছেন, পিঠে ব্যথা, একটানা ক্লান্তি, ওজন হ্রাস এবং গলায় ব্যথার মতো সামান্য মনে হওয়া লক্ষণগুলিও ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। 2. কোমর ব্যথার সমস্যা প্রায়শই বয়সজনিত কারণে বা পেশীর দুর্বলতার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বলে মনে করা হয়। তবে এই ব্যথা যদি একটানা থাকে বা গুরুতর হয়, তবে এটি ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে, যখন ব্যথার কোনো কারণ আপনি বুঝতে পারেন। রাত বা সকালে বাড়ে। সেই ব্যথা যদি ব্যথার ওষুধ খেয়েও ভালো না হয়, তবে তা চিন্তার কারণ। 3. ক্লান্তি বা দুর্বলতাও একটি গুরুতর লক্ষণ হতে পারে। ড. কুবসের মতে, পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রামের পরেও যদি একটানা ক্লান্তি অনুভব হয়, তবে এটি শরীরে ক্যান্সার কোষের কার্যকলাপের ফল হতে পারে। ক্যান্সার কোষগুলি নিজেদের বৃদ্ধিতে শরীরের শক্তি এবং পুষ্টির ব্যবহার করে। 4. যদি এই ক্লান্তি দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে এবং এর সঙ্গে ওজন হ্রাস, জ্বর বা ব্যথার মতো উপসর্গ দেখা যায়, তবে অবিলম্বে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। এটি অনেক সময় অভ্যন্তরীণ ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। ![]() ক্যান্সার হঠাৎ জানান দেয় না, এই ৪-৫ রকমের ব্যথাই হতে পারে আগাম সঙ্কেত, জেনে নিন 5. কোনও কসরত করছেন না, খাওয়া দাওয়াও নিয়ন্ত্রণ করছেন না, অথচ ওজন হ্রাস হচ্ছে,  সেটির কারণ খারাপ হতে পারে। যদি ডায়েট বা ব্যায়াম ছাড়াই ওজন কমে, তবে এটি অগ্ন্যাশয়, ফুসফুস, পাকস্থলী বা খাদ্যনালীর ক্যান্সারের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। যদিও, ওজন কমার পেছনে মানসিক চাপ বা হরমোনের পরিবর্তনের মতো অন্যান্য কারণও থাকতে পারে। 6. গলার ব্যথা যদি তিন সপ্তাহর বেশি সময় ধরে থাকে, তবে একে সাধারণ সর্দি-কাশি ভেবে অবহেলা করবেন না। ড. কুবসের মতে, যদি ব্যথার সঙ্গে স্বর খারাপ হয়ে যায়, গিলতে অসুবিধা হয় বা কানে ব্যথা অনুভব হয়, তবে এটি গলার ক্যান্সারের ইঙ্গিত হতে পারে। 7. বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীর সবসময়ই কিছু না কিছু ইঙ্গিত দেয়। পার্থক্য শুধু এটাই যে আমরা কত দ্রুত সেই ইঙ্গিতগুলো বুঝতে পারি। কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ যদি দীর্ঘদিন ধরে থাকে, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ সময় মতো পরীক্ষা ও চিকিৎসার মাধ্যমেই জীবন বাঁচানো সম্ভব।  | 
		
| পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ | 
