|
বিবিসিতে প্রচারিত তারেক রহমানের বক্তৃতা ঐতিহাসিক দিকনির্দেশনা: ড. এহসানুল হক মিলন
নতুন সময় প্রতিনিধি
|
![]() বিবিসিতে প্রচারিত তারেক রহমানের বক্তৃতা ঐতিহাসিক দিকনির্দেশনা: ড. এহসানুল হক মিলন শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কচুয়ার উত্তর বাজারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বড় পর্দায় তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার প্রদর্শনের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি। অনুষ্ঠানে স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীসহ বিপুল সংখ্যক সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন। আয়োজকদের দাবি, প্রায় বিশ হাজার মানুষ মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে এই সাক্ষাৎকারটি মনোযোগ সহকারে দেখেন ও শোনেন। ড. মিলন বলেন, বিবিসি বাংলায় প্রচারিত তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার শুধু বিএনপির নেতাকর্মীদের জন্য নয়, বরং দেশে ও বিদেশে বসবাসরত সকল বাংলাদেশীর জন্য একটি ঐতিহাসিক দিকনির্দেশনা। এতে তিনি রাষ্ট্র পুনর্গঠনের রূপরেখা ও জাতির ভবিষ্যৎ পথনির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোয় মৌলিক পরিবর্তন আসবে। তাই প্রত্যেক নেতাকর্মীর উচিত, এই কর্মসূচির প্রতি আন্তরিকতা প্রদর্শন করা এবং জনগণের হৃদয়ে এর বার্তা পৌঁছে দেওয়া। কচুয়ার উন্নয়ন প্রসঙ্গে ড. মিলন বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়নে আমি আজীবন সংগ্রাম করেছি। কচুয়ার মাটি ও মানুষের ভালোবাসায় আমি অগণিত নির্যাতন ও নিপীড়ন সহ্য করেছি। তবুও আমি জনগণের পাশে আছি, ভবিষ্যতেও থাকব। তিনি আরও যোগ করেন, দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই। কচুয়ার প্রতিটি মানুষ আমার শক্তি। আমি প্রতিজ্ঞা করছি, এই অঞ্চলের উন্নয়ন ও মানুষের কল্যাণে আমার সর্বোচ্চ ত্যাগ অব্যাহত থাকবে। অনুষ্ঠানে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের স্থানীয় নেতারা বলেন, তারেক রহমানের দিকনির্দেশনামূলক সাক্ষাৎকার দলীয় কর্মীদের মাঝে নতুন উদ্দীপনা ও ঐক্যের সঞ্চার করেছে। তাঁরা বিশ্বাস করেন, বিএনপি আবারও জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করে একটি গণতান্ত্রিক ও কল্যাণমুখী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হবে। ড. মিলন নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আহ্বান জানান, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধ থেকে তারেক রহমানের নেতৃত্বকে শক্তিশালী করুন। কচুয়ার উন্নয়ন ও পরিবর্তনের জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
|
| পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ |
