ই-পেপার সোমবার ১৪ নভেম্বর ২০২২
ই-পেপার |  সদস্য হোন |  পডকাস্ট |  গুগলী |  ডিসকাউন্ট শপ
বৃহস্পতিবার ২৩ অক্টোবর ২০২৫ ৭ কার্তিক ১৪৩২
অর্থনৈতিক ভিত্তি এবং সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়নে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান
মোঃ সহিদুল ইসলাম সুমন
প্রকাশ: Thursday, 16 October, 2025, 2:02 PM

অর্থনৈতিক ভিত্তি এবং সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়নে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান

অর্থনৈতিক ভিত্তি এবং সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়নে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান

সত্তরের দশকের গোড়ার দিকে জন্ম নেওয়া সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ যখন চরম অর্থনৈতিক বিপর্যয়, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার হুমকিতে জর্জরিত, ঠিক সেই সন্ধিক্ষণে জাতীয় ইতিহাসের পটভূমিতে আবির্ভূত হন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান । ১৯৭৫ সালের পটপরিবর্তন ও পরবর্তীতে একাধিক সামরিক অভ্যুত্থানের ফলে সামরিক বাহিনীতে যে চরম বিশৃঙ্খলা ও মেরুকরণ সৃষ্টি হয়েছিল, তার পাশাপাশি ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ-পরবর্তী ভঙ্গুর অর্থনীতি, নিম্ন উৎপাদনশীলতা এবং ব্যাপক দুর্নীতি রাষ্ট্রকে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিচ্ছিল 1। এমন এক প্রতিকূল পরিবেশে সামরিক বাহিনীর প্রধানের পদ থেকে রাষ্ট্রপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করে (এপ্রিল ১৯৭৭) জিয়াউর রহমান যে বাস্তবমুখী ও দূরদর্শী নীতি গ্রহণ করেছিলেন, তা কেবল দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সহায়তাই করেনি বরং প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আধুনিক ও পেশাদার বাহিনী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে বর্তমান বাংলাদেশের বহুমাত্রিক সাফল্যের স্থায়ী ভিত্তি রচনা করে দিয়ে গিয়েছিল ।

জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বের দূরদর্শিতার প্রথম প্রমাণ মেলে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনের মাধ্যমে, যা পরবর্তীতে সামরিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সংস্থানের যোগান দিয়েছিল। তিনি অর্থনীতিতে উদারীকরণ নীতি গ্রহণ করেন এবং বেসরকারি বিনিয়োগকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আনেন । তার আমলে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পায় যা তার অর্থনৈতিক নীতির তাৎক্ষণিক সাফল্যকে তুলে ধরে। ১৯৭৭ সালে যেখানে এই হার ছিল মাত্র ২.৬৭%, সেখানে পরের বছর অর্থাৎ ১৯৭৮ সালে তা লাফিয়ে ৭.০৭% এ পৌঁছে যায়, এবং ১৯৮১ সালেও প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৭.২৩% । এই শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তি তাকে রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং বহির্বিশ্বের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার সুযোগ করে দেয়। জিয়ার এই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কেবল সংখ্যাতেই সীমাবদ্ধ ছিল না; এটি দেশের সাধারণ মানুষের জীবনেও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে। মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে তার নীতিমালার কারণে বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদন দুই থেকে তিন গুণ বৃদ্ধি পায়, যা খাদ্য নিরাপত্তায় বড় ধরনের স্বস্তি এনেছিল । এমনকি একসময়ের লোকসানি ফসল পাটও ১৯৭৯ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো লাভজনক হয়ে ওঠে ।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির এই ধারার সমান্তরালে, তিনি দুটি নতুন অর্থনৈতিক চালিকাশক্তিকে রাষ্ট্রের মূল কাঠামোয় প্রতিষ্ঠা করেন, যার সুফল বর্তমান বাংলাদেশ আজও ভোগ করছে। প্রথমত, তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে জনশক্তি রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি করেন, যা দ্রুতই বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম প্রধান উৎসে পরিণত হয় এবং গ্রামীণ অর্থনীতিকে আমূল পাল্টে দেয় যা বর্তমানে রেমিট্যান্স অর্থনীতি নামে পরিচিত । দ্বিতীয়ত, তিনি মাল্টি-ফাইবার চুক্তির সুযোগ গ্রহণ করে রেডিমেড গার্মেন্টস (RMG) বা তৈরি পোশাক শিল্পকে রপ্তানিমুখী খাত হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করেন, যে খাতটি ২০২৩ সাল নাগাদ দেশের মোট রপ্তানির প্রায় ৮৪ শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করে । এই রপ্তানি ও রেমিট্যান্সের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের যে জোয়ার আসে, তার প্রতিফলন দেখা যায় সরকারি রাজস্বেও: ১৯৭৪ সালে যেখানে মোট কর রাজস্বে কাস্টমস ডিউটি ও বিক্রয় করের অংশ ছিল ৩৯ শতাংশ, সেখানে ১৯৭৯ সালের মধ্যে তা ৬৪ শতাংশে উন্নীত হয় । এই অর্থনৈতিক মুক্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হওয়ার পরই জিয়াউর রহমান জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার আমূল সংস্কারের দিকে মনোযোগ দেন।

জিয়াউর রহমানের সামরিক দূরদর্শিতা ছিল দ্বিমুখী: একদিকে তিনি সশস্ত্র বাহিনীর অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ও পেশাদারিত্ব পুনরুদ্ধার করেন, অন্যদিকে তিনি দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এর কলেবর ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করেন। অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টার পরে সামরিক বাহিনীর মধ্যে যে অস্থিরতা বিরাজ করছিল, তা দমন করে তিনি কঠোর প্রশিক্ষণ এবং শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাহিনীকে একটি পেশাদার শক্তি হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেন । অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার পরই তিনি সামরিক বাহিনীর ব্যাপক সম্প্রসারণ শুরু করেন। তার আমলে সেনাবাহিনীর মোট সৈন্য সংখ্যা ১৯৭৪-৭৫ সালের ৫০,০০০ জন থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়ে ১৯৭৬-৭৭ সালের মধ্যে প্রায় ৯০,০০০ জনে উন্নীত হয় । এই সম্প্রসারণ কেবল সংখ্যা বৃদ্ধিই ছিল না বরং যশোর, বগুড়া, কুমিল্লা এবং পরবর্তীতে রংপুর সেনানিবাসে নতুন পদাতিক ডিভিশনগুলির সদর দপ্তর স্থাপনের মাধ্যমে দেশের প্রতিরক্ষা কাঠামোকে ভৌগোলিকভাবে শক্তিশালী করা হয় ।

সেনাবাহিনীর পাশাপাশি, তিনি নৌ ও বিমান বাহিনীর আধুনিকীকরণের প্রাথমিক ভিত্তি স্থাপন করেন। বিশেষত, সমুদ্রসীমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি যুক্তরাজ্য থেকে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্রিগেট সংগ্রহ করেন: যার মধ্যে ছিল দুটি Leopard-class Type 41 ফ্রিগেট (বিএনএস আবু বকর, বিএনএস আলি হায়দার) এবং একটি Salisbury-class Type 61 ফ্রিগেট (বিএনএস ওমর ফারুক) । এই যুদ্ধজাহাজগুলি ছিল সদ্য স্বাধীন দেশের নৌবাহিনীর জন্য গভীর সমুদ্রে সক্ষমতা অর্জনের প্রথম পদক্ষেপ। তার এই সামরিক কৌশলের ভূ-রাজনৈতিক তাৎপর্য বোঝা যায় ১৯৮০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে তার সামরিক সরঞ্জাম সংগ্রহের আলোচনা থেকে। সেখানে তিনি স্পষ্ট জানান যে বাংলাদেশের অত্যাধুনিক অস্ত্রের প্রয়োজন নেই, কিন্তু বিমান বাহিনীর জন্য রাডার ও কিছু এয়ারক্রাফ্ট এবং নৌবাহিনীর জন্য মিসাইল বোট প্রয়োজন যেগুলো দেশের ভৌগোলিক প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য অপরিহার্য । মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. জবিগনিউ ব্রেজেজিনস্কির কাছে তিনি যখন আঞ্চলিক হুমকি হিসেবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারত এবং বার্মা/মায়ানমারের কথা উল্লেখ করেন, তখন তার সামরিক আধুনিকীকরণের পেছনে যে একটি সুনির্দিষ্ট জাতীয় সুরক্ষা কৌশল কাজ করেছিল, তা প্রমাণিত হয় । এই দূরদর্শী পদক্ষেপ বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর জন্য দীর্ঘমেয়াদী প্রতিরক্ষা কৌশল গ্রহণের পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছিল।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের এই সামরিক ও অর্থনৈতিক উদ্যোগগুলোর সুদূরপ্রসারী সুফল বর্তমান বাংলাদেশ বহুভাবে পাচ্ছে, যার মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল হলো জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের বিশ্বব্যাপী সুনাম এবং জাতীয় উন্নয়নে সামরিক বাহিনীর অপরিহার্য ভূমিকা। তার আমলে সামরিক বাহিনীতে যে শৃঙ্খলা, পেশাদারিত্ব এবং কলেবর বৃদ্ধি করা হয়েছিল, তা-ই বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সক্ষমতা জুগিয়েছে । যদিও বাংলাদেশ প্রথম শান্তিরক্ষী মোতায়েন করে ১৯৮৮ সালে (ইরান-ইরাক যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে), কিন্তু এই মিশনে অংশগ্রহণের জন্য যে বিপুল সংখ্যক সুশৃঙ্খল ও প্রশিক্ষিত জনবলের প্রয়োজন, তার ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল জিয়ার আমলের ব্যাপক সম্প্রসারণ ও পেশাদারিত্ব বৃদ্ধির উদ্যোগের ফলেই ।

বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শান্তিরক্ষী সরবরাহকারী দেশ হিসেবে পরিচিত। এই সাফল্যের মাধ্যমে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কেবল আন্তর্জাতিক সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলগুলোতে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করছে না, বরং দেশের জন্য বিশাল অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সুবিধা বয়ে আনছে । শান্তিরক্ষীরা যে বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠাচ্ছেন, তা রেমিট্যান্স প্রবাহকে আরও শক্তিশালী করছে এবং তাদের পরিবারকে অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা দিচ্ছে । এছাড়া, এই সামরিক ডিপ্লোমেসি বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও সফট পাওয়ার বৃদ্ধি করেছে, যা ১৯৭৯ সালে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যপদ অর্জনের মতো তার কূটনৈতিক সাফল্যেরই ধারাবাহিকতা। শান্তিরক্ষীরা বৈশ্বিক মঞ্চে যে দক্ষতা, পেশাদারিত্ব, কূটনৈতিক অভিজ্ঞতা, সমঝোতা এবং মানবিক সমন্বয়ের জ্ঞান অর্জন করছেন, তা বর্তমান বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা এবং পররাষ্ট্রনীতির জন্য অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয় ।

জাতীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রেও শহীদ জিয়ার দূরদর্শিতা এক স্থায়ী উত্তরাধিকার রেখে গেছে। তার আমলে সামরিক বাহিনীকে কেবল প্রতিরক্ষা বা অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ দমনে সীমাবদ্ধ না রেখে, জাতি-গঠন কার্যক্রমে (Nation Building Activities) এবং বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তায় যুক্ত করার যে নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল , তা বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। এর ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, ভবন ধস) মোকাবেলায় সেনাবাহিনী দ্রুততম সহায়তা প্রদান করে আসছে, যা দেশের স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং জনগণের আস্থা অর্জনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । এছাড়াও, জাতীয় আইডি কার্ড ও ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি, মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট প্রকল্প, এবং গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো নির্মাণ (সড়ক, ফ্লাইওভার, আন্ডারপাস) সহ নানা জনকল্যাণমূলক কাজে সামরিক বাহিনীর সক্রিয় অংশগ্রহণ তার গৃহীত নীতিরই ফল । এই বহুমুখী ভূমিকা প্রমাণ করে যে সামরিক বাহিনীকে একটি জাতীয় সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার যে প্রচেষ্টা তিনি শুরু করেছিলেন, তা আজ দেশের স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতিতে সরাসরি অবদান রাখছে।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সংক্ষিপ্ত কিন্তু অত্যন্ত কার্যকর শাসনামল বাংলাদেশের ইতিহাসকে এক নতুন মোড় দিয়েছিল। তার নেতৃত্ব ছিল এমন এক সমন্বয়ের প্রতীক, যেখানে অর্থনৈতিক উদারীকরণের মাধ্যমে দেশের রাজস্ব বৃদ্ধি করা হয়েছিল এবং সেই রাজস্বকে সামরিক বাহিনীর পেশাদারিত্ব, আধুনিকীকরণ ও কলেবর বৃদ্ধিতে বিনিয়োগ করা হয়েছিল। অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রতিষ্ঠা না হলে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি সম্ভব হতো না এবং সামরিক শৃঙ্খলা ও শক্তি প্রতিষ্ঠা না হলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা কঠিন হতো। তৈরি পোশাক শিল্প এবং জনশক্তি রপ্তানির মাধ্যমে অর্থনীতির যে স্থায়ী মেরুদণ্ড তিনি তৈরি করে দিয়ে গেছেন এবং সামরিক বাহিনীকে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী হিসেবে ও জাতীয় উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে কাজ করার যে সক্ষমতা তিনি জুগিয়েছিলেন, তার সুফল বর্তমান বাংলাদেশ প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে উপভোগ করছে। এই দূরদর্শী নেতার দেখানো পথেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে একটি উন্নয়নশীল ও মর্যাদাপূর্ণ জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।

লেখক : অর্থনীতি বিশ্লেষক, কলামিস্ট ও সদস্য, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ।
Email : msislam.sumon@gmail.com

পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
সম্পাদক : নাজমুল হক শ্যামল
দৈনিক নতুন সময়, গ্রীন ট্রেড পয়েন্ট, ৭ বীর উত্তম এ কে খন্দকার রোড, মহাখালী বা/এ, ঢাকা ১২১২।
ফোন: ৫৮৩১২৮৮৮, ০১৯৯৪ ৬৬৬০৮৯, ইমেইল: info@notunshomoy.com
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: এমদাদ আহমেদ | প্রকাশক : প্রবাসী মাল্টিমিডিয়া কমিউনিকেশন লি.-এর পক্ষে কাজী তোফায়েল আহম্মদ | কপিরাইট © দৈনিক নতুন সময় সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft
DMCA.com Protection Status