বার্সাকে হারিয়ে সেমিতে পিএসজি
নতুন সময় ডেস্ক
|
গত সপ্তাহে ঘরের মাঠ পার্ক দে প্রিন্সে ৩-২ গোলের ব্যবধানে হেরেছিল পিএসজি। বার্সেলোনার মাঠে তাই জিততে হত কমপক্ষে দুই গোলের ব্যবধানে। মঙ্গলবার ১০ জনের বার্সার বিপক্ষে অলিম্পিক লুইস কোম্পানিস স্টেডিয়ামে তারা ঘুরে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় লেগ জিতলো ৪-১ গোলে। শেষ পর্যন্ত দুই লেগ মিলিয়ে পিএসজি ৬-৪ ব্যবধানে জিতে নিশ্চিত করেছে সেমিফাইনাল। এদিন একটি লাল কার্ডই ম্যাচের চিত্র বদলে দেয়। অন্যথায় প্রথম আধ ঘণ্টায় দাপট দেখায় স্বাগতিকরাই। এ সময়ে এক গোলের ব্যবধানে এগিয়েও ছিল তারা। কিন্তু ম্যাচের এক তৃতীয়াংশ না যেতেই রনালদ আরাহো যখন লাল কার্ড দেখলেন তখনই যেন হাল ছেড়ে দেয় বার্সেলোনা। ম্যাচের লাগাম পুরোপুরি চলে যায় পিএসজির হাতে। এরপর দারুণ সব আক্রমণে চারটি গোল আদায় করে নেয় তারা। বার্সাকে হারিয়ে সেমিতে পিএসজি গত সপ্তাহে ঘরের মাঠ পার্ক দে প্রিন্সে ৩-২ গোলের ব্যবধানে হেরেছিল পিএসজি। বার্সেলোনার মাঠে তাই জিততে হত কমপক্ষে দুই গোলের ব্যবধানে। মঙ্গলবার ১০ জনের বার্সার বিপক্ষে অলিম্পিক লুইস কোম্পানিস স্টেডিয়ামে তারা ঘুরে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় লেগ জিতলো ৪-১ গোলে। শেষ পর্যন্ত দুই লেগ মিলিয়ে পিএসজি ৬-৪ ব্যবধানে জিতে নিশ্চিত করেছে সেমিফাইনাল। এদিন একটি লাল কার্ডই ম্যাচের চিত্র বদলে দেয়। অন্যথায় প্রথম আধ ঘণ্টায় দাপট দেখায় স্বাগতিকরাই। এ সময়ে এক গোলের ব্যবধানে এগিয়েও ছিল তারা। কিন্তু ম্যাচের এক তৃতীয়াংশ না যেতেই রনালদ আরাহো যখন লাল কার্ড দেখলেন তখনই যেন হাল ছেড়ে দেয় বার্সেলোনা। ম্যাচের লাগাম পুরোপুরি চলে যায় পিএসজির হাতে। এরপর দারুণ সব আক্রমণে চারটি গোল আদায় করে নেয় তারা। পুরোটা সময় সাবেক ক্লাবের ভক্তদের কাছে উত্ত্যক্তের শিকার উসমান দেম্বেলে তাদের নিস্তব্ধ করে দেন। ৪০ মিনিটে বারকোলার দুর্দান্ত পাস ধরে কাছের পোস্ট দিয়ে জাল কাঁপান তিনি। ফরাসি ফরোয়ার্ডের গোলে দুই লেগের অগ্রগামিতায় ব্যবধান কমে দাঁড়ায় এক গোলে। বিরতির পর ছন্নছাড়া বার্সা। ৫৪ মিনিটে দেম্বেলের পাস ধরে ২২ গজ দূর থেকে দুর্দান্ত শটে স্কোর সমান করেন ভিতিনহা। জোয়াও কানসেলোর কারণে কাতালানদের ম্যাচে টিকে থাকার সব আশা শেষ হয়ে যায়। অনর্থকভাবে দেম্বেলেকে ট্যাকল করে ফেলে দেন তিনি। রেফারি বাজান পেনাল্টির বাঁশি। ৬১ মিনিটে এমবাপ্পে পেনাল্টি থেকে ডান পায়ের উঁচু শটে গোল করেন। মাঝে ক্ষুব্ধ হয়ে মাঠের পাশে অবস্থিত ক্যামেরার সামনে কুশনে লাথি দিয়ে লাল কার্ড দেখেন কোচ জাভি হার্নান্দেজ। নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার এক মিনিট আগে এমবাপ্পে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন। কর্নার পায় বার্সা গোলের জন্য মরিয়া হয়ে বক্সের মধ্যে ছিলেন তাদের খেলোয়াড়রা। রাফিনহার হেড থেকে বল দ্রুত লুফে নেন পিএসজি গোলকিপার জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা। এমবাপ্পের দিকে দ্রুত বল বাড়ান। ফরাসি ফরোয়ার্ড সুযোগের সদ্ব্যবহার করে একক চেষ্টায় দ্বিতীয়বার বার্সার জালে বল ঠেলে দেন। এদিন জয়ের কোনো বিকল্পই ছিল না পিএসজির। টাইব্রেকার এড়িয়ে সরাসরি সেমিফাইনাল খেলতে হলে জিততে হতো দুই গোলের ব্যবধানে। অন্যদিকে কেবল হার এড়িয়ে ড্র করলেই চলতো বার্সেলোনার। কিন্তু পিএসজির কাছে বড় ব্যবধানেই হারে তারা। |
� পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ � |